বাজারে এলো বসুন্ধরার এক্সট্রিম মশার কয়েল

মশার বিরুদ্ধে এক্সট্রিম সুরক্ষা দিতে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগ্রুপ বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা পেপার মিলস্ বাজারে নিয়ে এলো ‘এক্সট্রিম মসকুইটো কয়েল’। গতকাল রোববার বসুন্ধরা ইন্ডাস্ট্রিয়াল হেডকোয়াটার-২ কার্যালয়ে মশার কয়েলের মোড়ক উন্মোচন করেন ও কেক কাটেন বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক ইয়াশা সোবহান। এ সময় বসুন্ধরা গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর (ডিএমডি) মোস্তাফিজুর রহমান, প্রধান অর্থ কর্মকর্তা (সিএফও) মির্জা মুজাহিদুল ইসলাম, পেপার সেক্টরের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর (সেলস) মো: মাসুদুজ্জামান, হেড অব এসসিএম খায়রুল বশির খান, হেড অব এইচআর মো: দেলোয়ার হোসেন ও জেনারেল ম্যানেজার (মার্কেটিং) মোহম্মদ তৌফিক হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, মশাবাহিত সংক্রামক ব্যাধি ডেঙ্গুজ্বর ও চিকুনগুনিয়া থেকে রক্ষা পেতে মানুষের সচেতন হওয়ার পাশাপাশি মশার কয়েলও ব্যবহার করতে হচ্ছে। তাই বাজারে নিম্নমানের বিদেশী কয়েলের জোয়ারে সাধারণ মানুষ বিড়ম্বনার শিকার হয়। এ প্রেক্ষাপটে মশার কয়েলের বাজারে একটি মানসম্মত আধুনিক ও কার্যকর সমাধান দেয়ার জন্য বসুন্ধরা পেপার মিলস্ এ কয়েল বাজারে এনেছে। বিদেশে রফতানির পাশাপাশি দেশের চাহিদা বিবেচনা করে প্রতিদিন উৎপাদন করা হচ্ছে ১২ লাখ পেয়ার কয়েল। প্রতি দশটি কয়েলের এক প্যাকেটের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৫৫ টাকা। এ কয়েল দ্রুতই দেশের বাজারে পাওয়া যাবে বলে জানান আয়োজকেরা।
অনুষ্ঠানে বসুন্ধরা গ্রুপের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, অতি কার্যকরী ডাইমেফ্লুথ্রিনসমৃদ্ধ প্লান্ট ফাইবার দিতে তৈরি হওয়ায় কয়েলটি মাত্র ১৫ সেকেন্ডেই মশা দূর করতে কাজ করবে। ফাইবার কয়েল হওয়ায় এটি সহজে ভাঙবে না, একটানা আট ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্ন সুরক্ষা দেবে। পরিবেশবান্ধব, কম ধোঁয়া এবং এসিডমুক্ত হওয়ায় এটি মানবস্বাস্থ্যেরও কোনো ক্ষতি করবে না।