দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর এবার পেলেন ২২ তম আন্তর্জাতিক ‘মাদার তেরেসা অ্যাওয়ার্ড’। বাংলাদেশের মিডিয়া জগতে বিশেষ অবদানের জন্য তাঁকে এই সম্মানে ভূষিত করা হয়। পুরস্কার হিসেবে তাঁর হাতে তুলে দেওয়া হয় মানপত্র, মাদার তেরেসার ছবিসহ স্মারক, উত্তরীয়, মিষ্টির প্যাকেট প্রভৃতি। বৃহস্পতিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) কলকাতার আইসিসিআরের সত্যজিত রায় অডিটোরিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর হাতে এই সম্মাননা তুলে দেন মাদার তেরেসা আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ড কমিটির চেয়ারম্যান অ্যান্থনি অরুণ বিশ্বাস। বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ এদিন বিশিষ্টজনদের সম্মাননা দেয়ার আয়োজন করে মাদার তেরেসা ইন্টারন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড কমিটি। এ বছর বাংলাদেশ থেকে সামাজিক ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য সাহিদা রহমান সেতু, শিল্পখাতে মো. আব্দুল আহাদ আকিল এবং প্রশাসনিক ক্ষেত্রে মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম এই সম্মাননা পান। সন্ধ্যায় সেখানে উপস্থিত হন বাংলাদেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর। শুরুতেই মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় আনুষ্ঠানিকতা। পরে অডিটোরিয়ামে বসে অন্যান্য অতিথিদের সঙ্গে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন তিনি। সাংস্কৃতিক আয়োজন শেষে শুরু হয় সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান। এতে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেস বিধায়ক দেবাশীষ কুমার, মাদার তেরেসা আন্তর্জাতিক অ্যাওয়ার্ড কমিটির চেয়ারম্যান অ্যান্থনি অরুণ বিশ্বাসসহ ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের শীর্ষ কর্মকর্তারা। ইতিপূর্বে মাদার তেরেসা অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তদের মধ্যে নিহতদের স্মরণে এ সময় এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর বলেন, ‘এটা দারুণ এক অনুভূতি! মাদার তেরেসার মতো একজন ব্যক্তির নামাঙ্কিত সম্মাননা পেয়ে আমি সত্যিই আনন্দিত। ’ স্বাগত ভাষণে অ্যাওয়ার্ড কমিটির চেয়ারম্যান অ্যান্থনি অরুণ বিশ্বাস বলেন, মাদার তেরেসার মৃত্যু পর্যন্ত আমি উনার সঙ্গে ছিলাম। আমিই প্রথম তাকে ‘সন্ত উপাধি’ দেওয়ার জন্য ভ্যাটিকান সিটিতে চিঠি পাঠিয়েছিলাম। তিনি আরও বলেন, বিশ্বের এত শহর থাকতে মাদার তেরেসা কলকাতাকেই বেছে নিয়েছিলেন। প্রথমদিকে তাঁকে প্রচণ্ড বাধার মুখে পড়তে হয়েছিল। তাঁকে গ্রামে ঢুকতে পর্যন্ত দেওয়া হয়নি। বাংলার জন্য অনেক বাধা উপেক্ষা করে কলকাতাকেই তাঁর পথ চলার জন্য বেছে নিয়েছিলেন। উল্লেখ্য, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানও ২০১৬ সালে ৬ সেপ্টেম্বর এই সম্মাননা গ্রহণ করেছিলেন। বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়নে অবদানের জন্য তাঁর হাতে ওই সময় এই সম্মাননা তুলে দিয়েছিলেন মিজোরামের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী লালথান হাওলা।
SOURCE : News 24বসুন্ধরা আই হসপিটালের সহায়তায় চিকিৎসা পেলেন ৬ শতাধিক মানুষ
Bashundhara Eye Hospital Provides Free Eye Treatment to Around 600 People
কুষ্টিয়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের পক্ষ থেকে অসহায়দের মাঝে কম্বল বিতরণ
Bashundhara Shuvosangho Distributed Blankets Among Needy People in Kushtia
বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ উপহার পেয়ে খুশী শিক্ষার্থীরা
The Students are Happy to Receive the Educational Materials of Bashundhara Shubasangha
তারাকান্দায় মাদরাসাছাত্রদের বসুন্ধরা শুভসংঘের মাদুর উপহার
Mats Gifted by Bashundhara Shuvosangho to Madrasa Students in Tarakanda
বসুন্ধরা আই হসপিটালের সহযোগিতায় বিনামূল্যে চিকিৎসা পেলেন শিবচরের ৫ শতাধিক মানুষ
বোয়ালখালীতে ২০ অসচ্ছল নারী পেলেন বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই মেশিন