নভেল করোনাভাইরাসে (কভিড-১৯) আক্রান্তদের চিকিৎসায় ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরা (আইসিসিবি) অচিরেই হাসপাতালে রূপ নেবে। আইসিসিবি ও স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সে লক্ষ্য নিয়েই কাজ করে যাচ্ছে। সেবা দেয়ার জন্য রোগীদের বেড, নার্স ও চিকিৎসকদের চেম্বারসহ বিভিন্ন ধরনের যেসব সরঞ্জাম প্রয়োজন, তার সবগুলোই এখানে আনা হয়েছে। দিনরাত সমানতালে এখন শুধু সরঞ্জামগুলো সেট করা হচ্ছে। গতকাল নির্মাণাধীন হাসপাতাল চত্বরে স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ও ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার কর্মকর্তারা কাজের অগ্রগতি তুলে ধরেন এবং নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ করার আশা প্রকাশ করেন।
দেশে কভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী বাড়তে থাকায় সম্প্রতি সরকারকে আইসিসিবিতে পাঁচ হাজার শয্যার একটি অস্থায়ী হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব দেন দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান। যাচাই-বাছাই করে প্রাথমিকভাবে এখানে ২ হাজার ১৩ শয্যার অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরি করার জন্য কাজ শুরু করে স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর। তবে প্রয়োজন হলে এটিকে পাঁচ হাজার শয্যায় রূপান্তর করা যাবে। এ কার্যক্রম শুরু হয়ে গেলে বাংলাদেশে এটিই হবে কভিড-১৯ রোগীদের জন্য বৃহত্তম সমন্বিত স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র।
বসুন্ধরা গ্রুপের প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর আইসিসিবিতে হাসপাতাল নির্মাণের কাজ শুরু করে ১৩ এপ্রিল। ১৫ দিনের মধ্যে হাসপাতালে রূপ দেয়ার লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর ও বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে দিনরাত সমানতালে কাজ চলছে।
হাসপাতাল চত্বরে স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলম বলেন, ১৫ দিনের মধ্যে কাজ শেষ করার লক্ষ্য নিয়েই আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। এখানে সব ধরনের সরঞ্জাম চলে এসেছে। এখন শুধু সেট করব। এই মাসের মধ্যে হাসপাতালটি চালু করার যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল, আশা করি সেই লক্ষ্যমাত্রার মধ্যেই আছি। বাকি সব সুবিধা পেলে আর হাসপাতাল চালাতে অসুবিধা হবে না। ১ হাজার ২০০ বেড এখানে চলে এসেছে। বাকি ৮০০ বেড শনিবারের মধ্যেই চলে আসবে। আনুষ্ঠানিকভাবে আমরা ১৩ এপ্রিল থেকে কাজ শুরু করেছি।
ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরার প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা এমএম জসিম উদ্দিন বলেন, গত শুক্রবার পর্যন্ত ৭৫০ বেড বসানো হয়েছে। আশা করছি, শনিবারের মধ্যে আরো ৫০০ বেড বসানো হয়ে যাবে। ২ হাজার ১৩ বেডের হাসপাতাল বাস্তবায়নের পথে। বেড চালু রাখার জন্য সাপোর্টিং সরঞ্জামগুলোও একই সঙ্গে স্থাপন করা হচ্ছে। বেড বসানো শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালের কাজও শেষ হবে বলে আশা করছি। আমরা ২৭ থেকে ২৮ এপ্রিল শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নিয়েই কাজ করছি। সেভাবেই কাজ চলছে।
SOURCE : বণিক বার্তাগোবিন্দগঞ্জে বসুন্ধরা শুভসংঘের ইফতারসামগ্রী বিতরণ
Bashundhara Shuvosangho Distributes Iftar in Gobindaganj
অসচ্ছল নারীদের স্বপ্নপূরণে বসুন্ধরা গ্রুপ
ইব্রাহিমপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী ইফতার আয়োজন
Bashundhara Shuvosangho Organizes Month-Long Iftar in Ibrahimpur
পাবিপ্রবির কর্মচারীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ইফতার বিতরণ
Bashundhara Shuvosangho Distributes Iftar Among Pabiprabi Employees
সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সঙ্গে বসুন্ধরা শুভসংঘের ইফতার আয়োজন
Bashundhara Shuvosangho Organised an Iftar Programme for Underprivileged People
সুবিধাবঞ্চিত মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের খাদ্য সহায়তা দিচ্ছে বসুন্ধরা শুভসংঘ